সাম্প্রতিক প্রশ্ন-উত্তর সমুহ

avatar
টি ভোট
খেলার খবর বাংলাদেশ

বেশিরভাগ দলের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ৫ টি ম্যাচ হয়ে গেছে। শুধুমাত্র চারটি দলের ৪ টি করে ম্যাচ খেলেছে। আজ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে ম্যানসিটির প্রতিপক্ষ আর্সেনাল, ব্রাইটনের মাঠে প্রতিপক্ষ নটিংহাম ফরেস্ট। পাঁচটি করে ম্যাচ হয়ে যাবে এ দুটি ম্যাচ হলে।

অধিকাংশ দল পাঁচটি করে ম্যাচ খেললেও এখনো জয়ের দেখা পায়নি ৬ টি দল - সাউদাম্পটন, এভারটন, উলভারহ্যাম্পটন, লেস্টার সিটি, ক্রিস্টাল প্যালেস ও ইপসউইচ টাউন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে এসব ঘটনা এবারই প্রথম। 

এবারের মৌসুমে অধিকাংশ দল ৫ টি করে ম্যাচ খেললেও এত বেশি দল এর আগে কখনো জয়হীন ছিলোনা। জয় না পেলেও ক্রিস্টাল প্যালেস, ইপসউইচ টাউন ও লেস্টার সিটি সমান ৩ টি করে ম্যাচ ড্র করেছে। এসব দলের সবারই ৩ পয়েন্ট। অপরাধ সম্রাজ্য নামে খ্যাত মেসির জন্মস্থানের আশ্চর্য পরিবর্তন

এভারটন, উলভারহ্যাম্পটন ও সাউদাম্পটন ১ টি করে ম্যাচ ড্র করেছে। আপাতত খারাপ অবস্থানে রয়েছে এই তিন দল। (-৭) বলে ১৮ নম্বর পজিশনে সাউদাম্পটন। অপরদিকে উলভারহ্যাম্পটন ও এভারটন ৫টি গোল দিয়ে খেয়েছে ১৪ টি করে গোল। 

গোল ব্যবধানে দুদলই সমান - ৯। পয়েন্ট তালিকায় এ দুইদলই ১৯ ও ২০ নাম্বারে রয়েছে। চারটি দল এখন পর্যন্ত কোন ম্যাচ হারেনি - সিটি, আর্সেনাল, নটিংহ্যাম ফরেস্ট ও ব্রাইটন। অবাক করা বিষয় হচ্ছে এই চারটি দলই আজ ম্যাচ খেলতে মাঠে নামছে। 

নটিংহ্যাম ও ব্রাইটনের সমান দুটি করে জয় ও হার। আর্সেনাল ৩ ম্যাচ জিতেছে ও ১ ম্যাচ ড্র করেছে। শতভাগ জয় রয়েছে ম্যানসিটির, এছাড়া তারা প্রিমিয়ার লিগের গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন দল। এবার দেখার বিষয় হলো টানা ৪ বার চ্যাম্পিয়ন ম্যান সিটি আজকের ম্যাচে আর্সেনালের বিপক্ষে জিততে পারে কিনা। 

শেষ ৫ বারের দেখায় সমান দুটি করে ম্যাচ জিতেছে ও একবার ড্র করেছে তারা। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২০ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ম্যান ইউনাইটেড। তবে এবার ভালো অবস্থানে নেই তারা ৫ ম্যাচে ২ জয় ও ২ ড্র নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের ১১ তম অবস্থানে রয়েছে তারা। 

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৯ ট্রফি নিয়ে এবারের প্রিমিয়ার লিগে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে রয়েছে লিভারপুল। ৫ ম্যাচে ৪ জয় ও ১ হারে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তাদের এ অর্জন এখন পর্যন্ত। 

নতুন মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে রয়েছে ওলোভস। ৫ ম্যাচে ৪ হার ও ১ ড্রয়ে মাত্র ১ পয়েন্ট নিয়ে তাদের এ অবস্থা। এখন দেখার  শেষ পর্যন্ত এবারের মৌসুমে কারা চ্যাম্পিয়ন হয়। বিস্তারিত জানতে খেলার খবর ওয়েবসাইটে image

টি উত্তর
avatar
+১ টি ভোট
আইসোটোপ কাকে বলে
যে পরমানু বা অণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা এবং ভরসংখ্যা ভিন্ন, তাকে আইসোটোপ বলে।
avatar
+১ টি ভোট
অপসারণ বিক্রিয়া কি?
যে বিক্রিয়ায় কোন যৌগের অণুস্থ পাশাপাশি দুটি বা চারটি পরমাণু বা মূলক অপসারিত হয়ে অসম্পৃক্ততার সৃষ্টি হয় তাকে অপসারণ বিক্রিয়া বলে। অপসারণ বিক্রিয়া দুই প্রকার।

১. E1 বিক্রিয়া

২. E2 বিক্রিয়া
avatar
+১ টি ভোট
কার্বিল অ্যামিন পরীক্ষা কি?
অ্যালকোহলীয় কস্টিক পটাসের সাথে ক্লোরোফরম ও প্রাইমারী অ্যামিন উত্তপ্ত করলে বিশ্রী গন্ধযুক্ত কার্বিল অ্যামিন উৎপন্ন হয়।
avatar
+১ টি ভোট
অ্যালকাইল হ্যালাইড কাকে বলে?
অ্যালকাইল হ্যালাইড বা অ্যারাইল হ্যালাইড হলো এমন একটি যৌগ যেখানে একটি অ্যালকেইনের এক বা একাধিক হাইড্রোজেন পরমাণু একটি হ্যালোজেন পরমাণু দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।
avatar
+১ টি ভোট
Hanker After মানে কি?
Hanker After মূলত একটি  Phrase। কোনো কিছুর পিছনে ছুটে চলা বোঝাতে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন: He Is Hanker After Money.
avatar
+১ টি ভোট
AI Artworks তৈরী করে কি টাকা ইনকাম করা যায়?
বর্তমানে AI এর ব্যবহার সবখানেই, AI দিয়ে নিজের মনোভাবকে ছবির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা যায়। এই ছবি গুলো থেকে কি ইনকাম করার কোনো উপায় আছে? বিস্তারিত জানতে চাই।

টি উত্তর
avatar
+১ টি ভোট
Intellectual property বলতে কি বোঝায়?
মানুষ মনের সৃষ্টিকে সাধারণত Intellectual Property বলা হয়ে থাকে। নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের মাধ্যম হিসেবে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
avatar
+১ টি ভোট
Dog Day কথাটির অর্থ কি?
"The Dog Days" এটি মূলত একটি Phrase. গ্রীষ্মের প্রচন্ড গরমকে বোঝাতে উক্ত Phrase টি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত জুলাইয়ের শুরু এবং সেপ্টেম্বরের শেষ এই সময়টাকে Dog Days বলা হয়।
avatar
+১ টি ভোট
এসির বাতাস শরীরে কি ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে?
অনেক সময়ই শোনা যায় যে, এসির বাতাস নাকি শরীরের জন্য ভালো না। এসির বাতাস শরীরে কি ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে? আর কেনই বা এসির বাতাস শরীরের পক্ষে ভালো নয় বলা হয়?

টি উত্তর
avatar
+১ টি ভোট
হেয়ার কালার এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি?
আমরা চুল কালারের জন্য বাজার থেকে যেই হেয়ার কালার গুলো কিনে থাকি, এসবে কি শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়?

টি উত্তর
avatar
+১ টি ভোট
প্যারাফিন কি?
প্যারাফিন অর্থ আসক্তিহীন। সাধারণত অ্যালকেনকে প্যারাফিন বলা হয়। যেমন: মিথেন, ইথেন, প্রোপেন, বিউটেন ইত্যাদি হলো প্যারাফিন জাতীয় যৌগ।
avatar
+১ টি ভোট
ভরসংখ্যা কাকে বলে?
পরমানুর মধ্যস্থ ইলেক্ট্রনসমূহের ভর অতি নগন্য। প্রকৃতপক্ষে পরমানুর ভর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটন ও নিউট্রনের সংখ্যার ওপর নির্ভরশীল।  কোনো মৌলের পরমানুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটন ও নিউট্রনের মিলিত সংখ্যাকে ঐ মৌলের ভরসংখ্যা বলে।
avatar
+১ টি ভোট
বর্তমান রসায়নের জনক কে?
পূর্বে আলকেমিস্ট জাবির ইবনে আল হায়ান কে রসায়নের জনক বলা হলেও, বর্তমানে অ্যান্টনি ল্যাভয়শিয়েকে রসায়নের জনক বলা হয়।  
avatar
+১ টি ভোট
কোন পানির ট্যাপ এ পানি আশেপাশে ছড়ায় না?
Male water aerator হচ্ছে এমন এক ধরনের ডিভাইস যা ওয়াটার ট্যাপ এ ব্যাবহার করলে পানির অপচয় রোধে হয় অনেক বেশি। 

যেমন উজু করার সময় সাধারণ টেপ এ উজু করলে পানি ছিটকে সারা শরীর ভিজে যায়। কিন্তু একই ট্যাপ এ এরেটর লাগানো থাকলে পানি একটুও ছিটকে না।
avatar
+২ টি ভোট
ঝড় এবং শিলাবৃষ্টি এগুলো সাধারণত বিকাল কিংবা রাতেই ঘটে কেন?

ঝড় এবং শিলাবৃষ্টি সাধারণত বিকাল কিংবা রাতেই ঘটে কারণ এই সময়েই বায়ুমণ্ডলে প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়।


কারণসমূহ:

  • সূর্যের তাপ: দিনের বেলায় সূর্যের তাপ মাটি এবং জলের পৃষ্ঠকে উত্তপ্ত করে। এর ফলে, উত্তপ্ত বাতাস উপরে উঠতে থাকে।
  • আর্দ্রতা: দিনের বেলায়, বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
  • ঠান্ডা বাতাস: বিকালের দিকে, ঠান্ডা বাতাসের স্তর নিচের দিকে নেমে আসতে থাকে।


এই তিনটি বিষয় একত্রিত হলে বায়ুমণ্ডলে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়।

  • অস্থিতিশীল বায়ুমণ্ডলে:
    • ঝড়ো হাওয়া তৈরি হয়।
    • মেঘ দ্রুত ঘনীভূত হয়।
    • বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
    • শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।


বিকাল এবং রাতের দিকে সূর্যের তাপ কমে আসে, ঠান্ডা বাতাসের প্রভাব বৃদ্ধি পায়, বায়ুমণ্ডলে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়। ফলে, ঝড় এবং শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।


কিছু ব্যতিক্রম:

  • কখনো কখনো ভোরবেলা বা সকালেও ঝড় এবং শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
  • শীতকালে ঝড় এবং শিলাবৃষ্টি কম হয়।
avatar
+৩ টি ভোট
কনসেনট্রেটেড সোলার পাওয়ার মনে কি?

জী Concentrated solar power এক ধরনের সৌর বিদ্যুৎ এর প্রযুক্তি। এটি সৌর বিদ্যুৎ এর ন্যায় সূর্যের আলোর সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। তবে সাধারণ সৌর বিদ্যুৎ এর থেকে এর কাজ করার ধরন কিছুটা আলাদা।


Concentrated মনে কেন্দ্রীভূত। প্রায় কয়েক হাজার আয়না এর ফোকাস এক স্থানে কেন্দ্রীভূত করে সৌর শক্তি উৎপন্ন করা হয় একই কনসেনট্রেটেড সোলার পাওয়ার বলে। কয়েক হাজার আয়নার আলো এক স্থানে কেন্দ্রীভূত করে যে তাপ শক্তি পাওয়া যায় সেটা ব্যাবহার করা হয় লবণ কে মেল্ট করার জন্য। যা মোল্টেন সল্ট নামে পরিচিত। মেল্টেন সল্ট ব্যবহার করে এর তাপ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে স্টিম তৈরি করা হয়। এর পরে এই স্টিম থেকে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

avatar
+৩ টি ভোট
সূর্যদয় এবং সূর্যাস্তের সময় সূর্যের রং লাল দেখায় কেন?
সূর্যদয় এবং সূর্যাস্তের সময় সূর্যকে লাল দেখানোর কারণ হলো আলোর বিক্ষেপণ বা বিচ্ছুরণ।

সূর্যের আলো আসলে সাদা, যার মধ্যে সব রঙের আলো মিশে থাকে। যখন এই আলো বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে আসে, তখন গ্যাসের অণু এবং ধূলিকণা দ্বারা আলোর কিছু অংশ ছড়িয়ে পড়ে। এই প্রক্রিয়াকেই বিক্ষেপণ বলা হয়।

বিভিন্ন রঙের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ভিন্ন ভিন্ন। লাল রঙের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, নীল রঙের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম। বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে আসার সময় নীল রঙের আলো বেশি ছড়িয়ে পড়ে। লাল রঙের আলো কম ছড়িয়ে পড়ে, বরং সরলরেখায় আমাদের চোখে এসে পৌঁছায়।

ভিজিবল আলোর মধ্যে নীল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম। এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম হওয়ার কারণে বায়ুমণ্ডলে থাকা ধূলিকণায় বাধা পেয়ে বিচ্ছুরিত হয়। এই কারণে আমরা আকাশের রঙও নীল দেখতে পাই।

সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময় সূর্য আমাদের দিগন্তের কাছাকাছি থাকে। তখন সূর্যের আলো আমাদের কাছে পৌঁছাতে বায়ুমণ্ডলের অনেক বেশি অংশ ভেদ করে আসে। এই অতিরিক্ত বায়ুমণ্ডল দ্বারা নীল রঙের আলো আরও বেশি ছড়িয়ে পড়ে। ফলে লাল রঙের আলো ছাড়া অন্য রঙের আলো আমাদের চোখে পৌঁছাতে পারে না।

এই কারণেই সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময় সূর্য লাল দেখায়।
avatar
+৩ টি ভোট
সনিক বুম (Sonic Boom) বলতে কি বুঝায়?

সনিক বুম বলতে বোঝায় শব্দের বেগের কাছাকাছি বা তার চেয়েও বেশি বেগে চলাচলকারী কোনো বস্তু, যেমন বিমান বা গুলি, যখন বায়ুকে অনেক দ্রুত ঠেলে সরিয়ে দেয় তখন সৃষ্ট ঘাত তরঙ্গ (shock wave) থেকে উৎপন্ন তীব্র শব্দকে। এটি শুনতে অনেকটা বাজ পড়ার শব্দের মতো।


সনিক বুমের কারণ:

যখন কোনো বস্তু শব্দের বেগের চেয়ে বেশি বেগে চলে, তখন বস্তুটির সামনের বায়ু সরে যাওয়ার জন্য সময় পায় না। এর ফলে বস্তুটির চারপাশে শক ওয়েভ তৈরি হয়। এই শক ওয়েভ বায়ুতে দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। এই শক ওয়েভ আমাদের কানে পৌঁছালে তখন আমরা সনিক বুম শুনতে পাই।


সনিক বুমের বৈশিষ্ট্য:

  • সনিক বুম খুবই তীব্র শব্দ হতে পারে, এর তীব্রতা ২০০ ডেসিবেল ছাড়িয়ে যেতে পারে।
  • এটি শুনতে অনেকটা বাজ পড়ার শব্দের মতো।
  • সনিক বুম খুবই স্বল্পস্থায়ী হয়, এটি সাধারণত কয়েকশো মিলিসেকেন্ডের জন্য স্থায়ী হয়।
  • সনিক বুম শুধুমাত্র তখনই শোনা যায় যখন কোনো বস্তু শব্দের বেগের কাছাকাছি বা শব্দের বেগের চেয়ে বেশি বেগে মুভ করে।
avatar
+৩ টি ভোট
সহমৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?
দুইটি সংখ্যার সাধারণ গুণনীয়ক শুধু ১ হলে সংখ্যাগুলো পরস্পর সহমৌলিক।

উদাহরণস্বরূপ, ৫ এবং ৭, এদের মধ্যে ১ ছাড়া কোনো সাধারণ উৎপাদক নেই। সুতরাং, ৫ ও ৭ পরস্পর সহমৌলিক।
আরো দেখতে চাইলে সকল প্রশ্ন দেখুন অথবা জনপ্রিয় ট্যাগগুলো ব্রাউজ করুন.

২৮৮ টি প্রশ্ন

২৭৬ টি উত্তর

২৯ টি মন্তব্য

৪৫ জন সদস্য

এই মাসের সেরা সদস্যগন

  1. avatar

সাম্প্রতিক ব্যাজ সমুহ

whoever ১৫ ৬৪ ২৩০ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
easoyeb ১৩ ৬০ ২৩৩ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
whoever ১৫ ৬৪ ২৩০ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
whoever ১৫ ৬৪ ২৩০ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
easoyeb ১৩ ৬০ ২৩৩ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
...