ইন্ডাক্টিভ লোডের সাথে ক্যাপাসিটিভ লোড সংযোগ করলে পাওয়ার ফ্যাক্টর বাড়বে।
ইন্ডাক্টিভ লোডের জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর ল্যাগিং হয় অন্যদিকে ক্যাপাসিটিভ লোডের জন্য পাওয়ার ফ্যাক্টর লিডিং হয়ে থাকে। ফলে ইন্ডাক্টিভ লোডের সাথে ক্যাপাসিটিভ লোড সংযোগ করলে দুটি লোডের বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া মিলে পাওয়ার ফ্যাক্টর বৃদ্ধি পায়।
ইন্ডাক্টিভ লোডের জন্য, কারেন্ট ভোল্টেজের সাথে পিছিয়ে থাকে। ক্যাপাসিটিভ লোডের জন্য, কারেন্ট ভোল্টেজের সাথে এগিয়ে থাকে। এই বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়ায় পাওয়ার ফ্যাক্টর 1-এর কাছাকাছি আসে।
পাওয়ার ফ্যাক্টর বাড়ানোর জন্য ইন্ডাক্টিভ লোডের সাথে ক্যাপাসিটিভ লোড হিসেবে ক্যাপাসিটর বা ক্যাপাসিটর ব্যাংক ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ, বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক মোটর ব্যবহার করা হয়। মোটর একটি ইন্ডাক্টিভ লোড, ফলে পাওয়ার ফ্যাক্টর ল্যাগিং হয়। তাই ইন্ডাস্ট্রিতে পাওয়ার ফ্যাক্টর ইমপ্রুভ এর জন্য ক্যাপাসিটর ব্যাংক ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশে, পাওয়ার ফ্যাক্টর 0.9 এর বেশি হলে ভাল বলে বিবেচিত হয়।