লোডশেডিং বলতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের তুলনায় চাহিদার ঘাটতি পূরণের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ সাময়িকভাবে বন্ধ রাখাকে বোঝায়। সাধারণত, লোডশেডিং করা হয় যখন বিদ্যুতের উৎপাদন বিদ্যুতের চাহিদার তুলনায় কম থাকে। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন জ্বালানির অভাব, বিদ্যুৎ উৎপাদনের যন্ত্রপাতি বিকল হওয়া, বা বিদ্যুৎ গ্রিডের ক্ষমতা সীমিত হওয়া।
লোডশেডিংয়ের ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হয়, যা জনজীবনে অসুবিধার সৃষ্টি করে। লোডশেডিংয়ের সময় মানুষ বিদ্যুৎনির্ভর যন্ত্রপাতি, যেমন ফ্যান, টেলিভিশন, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারে না। এটি গরম আবহাওয়ায় বিশেষ করে অসুবিধাজনক।
লোডশেডিং রোধের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া জরুরি।
বাংলাদেশে লোডশেডিং একটি সাধারণ ঘটনা। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের হিসাবে, বাংলাদেশে দিনে গড়ে ৫ ঘন্টা লোডশেডিং হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের মাত্রা বিভিন্ন এলাকায় ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
আপনার এলাকায় লোডশেডিংয়ের মাত্রা কত তা জানতে আপনি আপনার বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
লোডশেডিংয়ের ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হয়, যা জনজীবনে অসুবিধার সৃষ্টি করে। লোডশেডিংয়ের সময় মানুষ বিদ্যুৎনির্ভর যন্ত্রপাতি, যেমন ফ্যান, টেলিভিশন, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারে না। এটি গরম আবহাওয়ায় বিশেষ করে অসুবিধাজনক।
লোডশেডিং রোধের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া জরুরি।
বাংলাদেশে লোডশেডিং একটি সাধারণ ঘটনা। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের হিসাবে, বাংলাদেশে দিনে গড়ে ৫ ঘন্টা লোডশেডিং হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের মাত্রা বিভিন্ন এলাকায় ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
আপনার এলাকায় লোডশেডিংয়ের মাত্রা কত তা জানতে আপনি আপনার বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।