স্মার্টফোন - প্রশ্ন উত্তর

avatar
+৩ টি ভোট
প্লে স্টোর থেকে কোন অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারি না যায়গা না থাকার কারনে, কোন উপায় আছে?
পুরাতন ফোনে জায়গা না থাকার কারনে প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারি না। এখন কি উপায়ে ডাউনলোড করতে পারবো?

টি উত্তর
avatar
+১ টি ভোট
ওয়্যারলেস চার্জিং কিভাবে কাজ করে?
যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পাওয়ার সোর্সের সাথে ইলেকট্রিক্যাল কানেকশন ছাড়াই ডিভাইস চার্জ করা হয় তাকে ওয়্যারলেস চার্জিং বলা হয়। ওয়্যারলেস চার্জিং মূলত ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন নীতির উপর কাজ করে। আর যে প্রক্রিয়ায় ওয়্যারলেসলি চার্জিং প্যাড থেকে ডিভাইসে পাওয়ার ট্রান্সফার হয় সেটা ট্রান্সফরমার অ্যাকশন নামে পরিচিত।

ওয়্যারলেস চার্জিং প্যাড এ একটি কয়েল থাকে যাকে ট্রান্সমিটার কয়েল বলা হয়। এই কয়েলে নির্দিষ্ট ভোল্টেজ এবং ফ্রিকুয়েন্সি বিশিষ্ঠ অল্টারনেটিং কারেন্ট সাপ্লাই দেওয়া হয়। সাপ্লাই ভোল্টেজকে নির্দিষ্ট ভোল্টেজ এবং ফ্রিকুয়েন্সিতে কনভার্ট করতে চার্জিং প্যাড এ কিছু বিশেষ সার্কিট থাকে। কয়েলে সাপ্লাই দেওয়া হলে এই কয়েল একটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যেটা ফ্রিকুয়েন্সির সাথে অসিলেট করে।

ওয়্যারলেস চার্জিং সাপোর্টেড ডিভাইসের মধ্যেও এরূপ একটি কয়েল থাকে যাকে রিসিভার কয়েল বলা হয়। এখন ডিভাইসটি ওয়ারলেস চার্জিং প্যাড এর উপর স্থাপন করা হলে ট্রান্সমিটার কয়েলের তৈরি ম্যাগনেটিক ফিল্ড অসিলেট করার সময় রিসিভার কয়েলের তার গুলিকে ক্রস করে, ফলে রিসিভার কয়েলের মধ্যে ভোল্টেজ আবিষ্ট হয়। এরপর ডিভাইসের মধ্যে থাকা রেকটিফায়ার সার্কিট এই ভোল্টেজকে ডিসিতে রূপান্তর এবং রেগুলেট করে ডিভাইসের ব্যাটারিতে ফিড করার উপযোগী করে তোলে এবং ব্যাটারি চার্জ করে।
avatar
+৩ টি ভোট
পুরাতন স্মার্টফোন কেনার সময় কি কি চেক করা উচিত?
পুরাতন ফোন কেনার আগে যে বিষয়টি সবার আগে বিবেচনা করা উচিত সেটা হলো যে ফোনটি কিনতে যাচ্ছেন সেটা আপনার রিকুয়ার্মেন্ট এর সাথে ফিট হয় কিনা। আপনি যেসব কাজ করবেন সেই ফোন দিয়ে সেগুলো ভালোভাবে করা যাবে কিনা এগুলো বিবেচনা করবেন সবার আগে। এর জন্য অনলাইনে সেই ফোনের স্পেসিফিকেশন চেক করে নিলে ভালো হয়। ফোনটি আপনার রিকুয়ার্মেন্ট পূর্ন করলে নিন্মোক্ত বিষয়গুলো চেক করে নিবেন।

পুরাতন ফোন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত এর ব্যাটারীতে। কারণ একটি ফোন পুরাতন হয়ে গেলে সবার আগে ব্যাটারীতেই ইস্যু দেখা যায়। এজন্য ফোনটি নেওয়ার আগে যথেষ্ট সময় চালিয়ে দেখুন যে ব্যাটারির পারফরম্যান্স ঠিক আছে কিনা।

ফোনের বয়সটাও অবশ্যই জেনে নিন। এক-দের বছরের বেশি বয়সের ফোন না কেনাই ভালো, বরং ফোনের অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি এক-দুই মাস অবশিষ্ট থাকলে ভালো হয়, এতে ওয়ারেন্টি শেষ হবার আগেই ফোনে কোনো সমস্যা বের হলে ফ্রীতে ঠিক করে নিতে পারবেন।

এবার ফোনটি ভালোভাবে বাইরে থেকে দেখুন কোন স্ক্র্যাচ ভাঙ্গা ফাটা আছে কিনা এগুলো চেক করে নিন। বিশেষ করে ফোনে ঠিকঠাকভাবে চার্জ হয় কিনা চার্জিং পোর্টে সমস্যা আছে কিনা এগুলো ভালোভাবে চেক করে নিন।


ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, লোকেশন এগুলো চেক করে নিন পুরাতন ফোনে অনেক সময় এগুলো খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে যার কারণে এগুলো চেক করে নিলে পরে বিপদে পড়তে হবে না। সেই সাথে ক্যামেরাও চেক করে নিন ফ্রন্ট ক্যামেরা এবং ব্যাক ক্যামেরা দুটোই। ফোনের সকল সেন্সর, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, স্পিকার সবগুলো চেক করতে পারবেন Phone Doctor Plus অ্যাপ ব্যবহার করে, এই অ্যাপ প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন।

অনেক সময় আপনি যে ফোনটি কিনতে যাচ্ছেন সেটা চুরি করাও হতে পারে, এক্ষেত্রে পরে আপনি আইনি সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই ফোন কেনার সময় ফোনের সাথে ফোনের বক্স আছে কিনা সেটা চেক করুন। বক্স থাকলে ফোনের আইএমইআই এর সাথে ফোন বক্সের আইএমইআই এর মিল আছে কিনা সেটাও চেক করে নিন। ফোনের বক্স না থাকলে সেই ফোন না কেনাই ভালো।

avatar
+৪ টি ভোট
ফোনের ডার্ক মোড অথবা নাইট মোড সবসময় চালু রাখলে কি ফোনের কোনো সমস্যা হবে?
দীর্ঘদিন ধরে ফোন ডার্ক মোডে ব্যবহার করার ফলে ফোনের কোনো উল্লেখযোগ্য সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বরং অ্যামোলেড ডিসপ্লের ফোনের জন্য কিছু অ্যাডভান্টেজ রয়েছে। যেমন অ্যামোলেড ডিসপ্লের ক্ষেত্রে ডার্ক মোড ব্যবহারে কিছুটা দীর্ঘায়িত ব্যাটারি লাইফ পাওয়া যায়। তাছাড়া অ্যামোলেড ডিসপ্লের ক্ষেত্রে যেহেতু সম্পূর্ন ডার্ক পিক্সেল গুলো বন্ধ থাকে তাই ডিসপ্লে কিছুটা ভালো থাকে।

শারীরিক অ্যাডভান্টেজ এর কথা বলতে গেলে অনেকে মনে করেন ডার্ক মোড ব্যবহারে চোখে স্ট্রেস কম হয়, যদিও ডার্ক ব্যাকগ্রাউন্ডে টেক্সট পড়ার ক্ষেত্রে বরং এর উল্টোটা হয়।
avatar
+৩ টি ভোট
আমার ফোনের বর্তমান ওয়ালপেপার স্টোরেজ থেকে ডিলেট হয়ে গেছে, উদ্ধার করবো কিভাবে?

ফোন এর বর্তমান ওয়ালপেপার ডিলেট হয়ে গেলে সেটা অ্যান্ড্রয়েড থেকে উদ্ধার করা যায়। নিচে আমি দুইটি মেথড দিচ্ছি যেগুলো ব্যাবহার করে আপনি ওয়ালপেপার এক্সপোর্ট করতে পারবেন।


রুট (Root) 

আপনার ফোন যদি রুট করা থাকে তবে অতি সহজেই আপনি আপনার বর্তমান ওয়ালপেপার টি বের করে নিতে পারবেন। এজন্য যেকোন রুট এক্সপ্লোরার থেকে যেতে হবে /data/system/users/0 এই রুট ডিরেক্টরিতে। 

image

এখানে দেখুন wallpaper নামে একটি ফাইল। এটাই হলো আপনার বর্তমান ওয়ালপেপার। এখন এখান থেকে এটা কপি করে রিনেইম করে নি। 
বিঃদ্রঃ এটা রুট মেথড, নরমাল ইউজার এর ক্ষেত্রে কাজ করবে নাহ, আবার অ্যানড্রয়েড এর ভার্সন ভেদে ওয়ালপেপার এর ডিরেক্টরি আলাদা হতে পারে। 

নরমাল

কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ আছে যেগুলোর সাহায্যে ফোনে থাকা বর্তমান ওয়ালপেপার এক্সপোর্ট করা যায়। যার মধ্যে একটা হলো Get Current Wallpaper এই অ্যাপ। এই অ্যাপটি মূলত ওল্ড ভার্সনের ফোনের জন্য তৈরি করা তাই লেটেস্ট ফোন গুলতে প্লে স্টোর ইন্সটল করতে দিচ্ছে নাহ। এক্ষেত্রে গুগল সার্চ করে ডাউনলোড করে নিতে হবে। 

অ্যাপটি ওপেন করার পরে Retrive Wallpaper এই লেখায় ক্লিক করতে হবে।

image

এবার এই অ্যাপটি আপনার ফোনের বর্তমান ওয়ালপেপার টি বের করে দেবে। এরপরে আপনাকে নিচের শেয়ার বাটনে ক্লিক করতে হবে। 

image

শেয়ার বাটনে ক্লিক করলেই হবে। শেয়ার করার দরকার নাই, তাহলেই এটি আপনার স্টোরেজে সেইভ হয়ে যাবে /Pictures/Get Current Wallpaper এই ডিরেক্টরিতে।
avatar
+৪ টি ভোট
কি কি উপায়ে স্মার্টফোন এর ব্যাটারি ভালো রাখা যেতে পারে?

স্মার্টফোন এর জন্য ব্যাটারি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনার স্মার্টফোন ব্যাটারি যদি বেশিক্ষণ ব্যাকআপ দিতে না পারে তবে তা আর কোনো কাজেরই না। তবে কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলেই ব্যাটারি অনেক দিন পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

  • ফোন কে সবসময় স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন, অতিরিক্ত তাপমাত্রা লিথিয়াম ব্যাটারী এর জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত তাপমাত্রার আপনার ব্যাটারীর হেলথ খারাপ হয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ফোনের চার্জও দ্রুত শেষ হয়ে যায়। এ জন্য দেখবেন গরম কালে ফোনের চার্জ অনেক দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
  • অতিরিক্ত তাপমাত্রা যেমন ক্ষতিকর, তেমনি করে অতিরিক্ত ঠান্ডাও একই ভাবে ক্ষতিকর। অনেকে ফোনকে ঠান্ডা করার জন্য ফ্রীজ এর ভেতরে রেখে দেয় কিন্তু এটা করে অজান্তেই ব্যাটারির বারটা বাজিয়ে দেয়।
  • চার্জে লাগিয়ে ফোন চালানো যাবে নাহ: চার্জ চলাকালীন ফোন চালালে ফোন অতিরিক্ত বেশি গরম হয়ে যায়। ফোন গরম হয়ে যাওয়ার কারনে এটা ব্যাটারী এর উপরে প্রভাব ফেলে যেটা সম্পর্কে উপরেই বলেছি।
  • ফোনের ব্যাটারী "Low" হয়ে যাওয়ার আগেই ফোনকে চার্জ লাগিয়ে দিন। ফোন বন্ধ হয়ে যাওয়া আগ পর্যন্ত ফোন চালানো যাবে না। এমন বার বার করতে থাকলে ব্যাটারী এর উপরে খুবই খারাপ প্রভাব পড়বে। তাই ব্যাটারী ওয়ার্নিং আসার আগেই ফোন চার্জেই লাগিয়ে দেয়াই ভালো। ব্যাটারির চার্জ 30% থেকে 90% এর মধ্যে রাখা ভালো।
avatar
+৩ টি ভোট
স্মার্টফোনে ফ্লাইট মোড দেওয়া হয় কেন? ফ্লাইট মোড এর কাজ কি?

ফ্লাইট মোড বা এরোপ্লেন মোড বেশিরভাগ ফোনেই উপলব্ধ একটি সেটিং। ফ্লাইট মোড অন করলে আপনার ফোনের সকল রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করা ফিচার যেমন ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, সেলুলার ডাটা এগুলো বন্ধ হয়ে যায়। এতে আপনার ফোন আর কোনো রেডিও সিগন্যাল উৎপন্ন করে না, এতে বিমানের কমিউনিকেশন সিস্টেমের সাথে আপনার ফোনের রেডিও সিগন্যাল এর কোনো ইন্টারফেয়ারেন্স হয় না।


বিমান চলাচলের নিয়ম অনুযায়ী বিমানের মধ্যে বিশেষ করে টেকঅফ এবং ল্যান্ডিং এর সময় ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস গুলো বন্ধ বা ফ্লাইট মোড এ রাখতে হয়। বিশেষ করে বিমান টেকঅফ এবং ল্যান্ডিং এর সময় বিমানের পাইলট এবং এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল এর মধ্যে প্রতি মুহূর্তে কমিউনিকেশন থাকতে হয়। এসময় আপনার ফোনের তৈরি রেডিও সিগনাল বিমানের ব্যবহৃত সেনসিটিভ কমিউনিকেশন ডিভাইসের সিগন্যালের সাথে ইন্টারফেয়ার করে কমিউনিকেশনে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। তাই এই সময় সকল ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ফ্লাইট মোড এ রেখে এটা নিশ্চিত করা হয় যাতে আপনার ফোনের রেডিও সিগন্যাল এর ফলে তাদের কমিউনিকেশনে কোনো ব্যাঘাত না ঘটে।


বিমানের মধ্যে ফ্লাইট মোড ব্যবহার করা ছাড়াও অনেকেই কোনো কাজে ফোকাসড থাকার থাকার জন্য ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতেও ফ্লাইট মোড ব্যবহার করে। অনেকে তো আবার ফোনের ব্যাটারি বাঁচাতে কিংবা ফোন দ্রুত চার্জ করার জন্যও ফ্লাইট মোড ব্যবহার করে। বাই দ্যা ওয়ে ফ্লাইট মোড এ ফোন আসলেই দ্রুত চার্জ হয় কিনা সেটা জানতে নিচের প্রশ্নটি দেখতে পারেন।

avatar
+৪ টি ভোট
স্মার্টফোন দিয়ে DSLR মোডে ফটো তুলবো কিভাবে?
image

এখনকার বেশিরভাগ ফোনের ক্যামেরা অ্যাপে পোট্রেট মোড এর অপশন থাকে, পোট্রেট মোড এ সুইচ করে ফটো ক্লিক করলেই DSLR এর মত ব্যকগ্রাউন্ড ঝাপসা হবে। DSLR এ ফরগ্রাউন্ড এবং ব্যকগ্রাউন্ড সেপারেশন এর কাজ হার্ডওয়্যার কতৃক হলেও বেশিরভাগ স্মার্টফোনে এটা সফটওয়্যার এর মাধ্যমে হয়ে থাকে তাই কিছু ফ্লাগশিপ ফোন ছাড়া বেশিরভাগ ফোনেই এজ ডিটেকশন ভালো না হওয়ার কারণে মেইন অবজেক্ট এর ধারগুলো সহ ঝাপসা হয়ে যায়।

avatar
+৩ টি ভোট
ব্লোটওয়্যার কি? স্মার্টফোনের জন্য ব্লোটওয়্যার কি ক্ষতিকর?

সাধারণত স্মার্টফোনে আগে থেকে ইনস্টল থাকা অপ্রজনিয় অবাঞ্চিত সফটওয়্যার বা অ্যাপ গুলোকে ব্লোটওয়্যার বলা হয়। কখনো কখনো সটওয়্যার এর ট্রায়াল ভার্সন ব্লোটওয়্যার হিসেবে আসে। কিছু কিছু ব্লোটওয়্যার কাজে লাগলেও কিছু কিছু কোনো কাজেই লাগে না। এদের মধ্যে কিছু অ্যাপ আনইনস্টল করা যায় আবার কিছু অ্যাপ আনইনস্টল ডিসেবল কোনোটাই করা যায়না যা ইউজারের জন্য হতাশাজনক।


যেহেতু ব্লোটওয়্যার এক বা একাধিক অ্যাপ তাই এটা নিশ্চিত যে এটা ফোনের স্টোরেজ এ কিছু জায়গা দখল করবে, এতে এটা ফোনকে কিছুটা স্লো করে দিতে পারে, কেননা এসব অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলার জন্য ফোনের রিসোর্স ব্যবহার করে।


অনেক সময় ব্লোটওয়্যার এর ফলে ফোনে নিরাপত্তা ঝুঁকিও তৈরি হয়। ফোন এবং ফোনের অন্যান্য অ্যাপ আপ টু ডেট থাকলেও অনেক ব্লোটওয়্যার অ্যাপ এ সিকিউরিটি আপডেট নাও আসতে পারে, এতে ওই অ্যাপ এর দুর্বলতা ব্যবহার করে স্মার্টফোনে অ্যাটাক হতে পারে।


সুতরাং, সংক্ষেপে বলতে গেলে ব্লোটওয়্যার স্মার্টফোনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে নিন্মোক্ত কারণে

  • ফোনের মূল্যবান স্টোরেজ দখল করতে পারে
  • ডিভাইসকে স্লো করে দিতে পারে
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করতে পারে
avatar
+১ টি ভোট
কাস্টম রম কি? কাস্টম রম ব্যবহার এর সুবিধা গুলো কি কি?

অ্যান্ড্রয়েড কাস্টম রম হলো অ্যান্ড্রয়েড ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেমের একটি সংস্করণ যেটা ডিভাইস ম্যানুফ্যাকচারার এর পরিবর্তে কোনো ডেভলপার স্বাধীনভাবে তৈরি করে থাকে। ডেভলপার এই কাস্টম রমের মধ্যে অতিরিক্ত কিছু সুবিধা যোগ করতে পারে আবার অপ্রয়োজনীয় ফিচার গুলো বাদও দিতে পারে। ভিন্ন ভিন্ন ডেভলপার তাদের তৈরি কাস্টম রমে ভিন্ন ভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ কাস্টম রম অনেক বেশি কাস্টাইজেশন এর সুবিধা দেয়। আমি নিজেও বেটার পারফরম্যান্স এবং কাস্টোমাইজেশনের জন্য কাস্টম রম ব্যবহার করি।


কাস্টম রম ব্যবহারের সুবিধা:

  1. বেটার পারফরম্যান্স: অনেক কাস্টম রমই ভাল পারফরম্যান্স এবং দ্রুত গতির জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। 
  2. বেটার ব্যাটারি লাইফ: অনেক কাস্টম রমই ব্যাটারি লাইফ বেটার করার জন্য ডিজাইন করা হয়।
  3. কাস্টমাইজেশন: কাস্টম রম ব্যবহারকারীরা সহজেই থিম, আইকন এবং ফন্ট পরিবর্তন করার পাশাপাশি তাদের সিস্টেমের লুক এবং ফিল কাস্টোমাইজ করতে পারে।
  4. অতিরিক্ত ফিচার: কাস্টম রমগুলিতে প্রায়শই অতিরিক্ত কিছু ফিচার দেওয়া থাকে যা অপারেটিং সিস্টেমের অফিসিয়াল সংস্করণে পাওয়া যায় না, যেমন CPU ওভারক্লক বা আন্ডারক্লক করা।
  5. নিরাপত্তা: কাস্টম রমগুলি নিয়মিত সিকিউরিটি প্যাচ এবং আপডেট প্রদান করে থাকে যা অনেক ম্যানুফ্যাকচারার নিয়মিত প্রদান করে না কিংবা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রদান করে থাকে।
  6. লেটেস্ট অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন: কাস্টম রম ব্যবহার করার মাধ্যমে পুরানো ডিভাইসেও অ্যান্ড্রয়েডের লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করা সম্ভব। যেমন আমার ফোন সর্বশেষ আপডেট প্রদান করেছিল অ্যান্ড্রয়েড 9 পর্যন্ত। কিন্তু আমি কাস্টম রম ব্যবহারের মাধ্যমে এখন অ্যান্ড্রয়েড 11 ব্যবহার করছি।


নোট: এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে কাস্টম রম ইনস্টল করলে আপনার ডিভাইসের ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। কাস্টম রম ইন্সটল করার ফলে আপনার ফোনের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে এমনকি কখনো কখনো কাস্টম রম ইন্সটল করার সময় ফোন ডেড পর্যন্ত হতে পারে।


avatar
+৪ টি ভোট
কোন ফোনের ক্যামেরা ভালো সেটা কিভাবে বুঝবো?

বিভিন্ন ধরনের ফোনের মধ্যে থেকে পছন্দের ফোন টি খুঁজে বের করা আজকের দিনে অনেক কঠিন কাজ হয়ে গেছে। তার উপরে বিশেষ করে ক্যামেরা তেই এতগুলো টার্ম থেকে যে কোন ক্যামেরাটি আপনার দরকার টা ঠিক ভাবে বুঝতে পারেন না। নিচে একটি স্মার্টফোন ক্যামেরার গুরুত্বপূর্ণ স্পেসিফকেশন টার্ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।


মেগা পিক্সেল (Mega Pixel)

যতো বেশি তত ভালো! এমনি বলবো ভাবছেন? তাহলে ভুল। আমাদের প্রায় অধিকাংশ লোকজনই এই ধারনা টি লালন করে। কিন্তু এই ধারনা টি একেবারে ভুল। দেখুন পিক্সেল হচ্ছে সামান্য পরিমাণ একটা বর্গক্ষেত্র। একটি ফটো জুম করলে আমরা পিক্সেল ই পাবো। এরকম অসংখ্য পিক্সেল মিলেই একটি ফটো তৈরি হয়। বেশি পিক্সেল তখনই কাজে আসবে যখন আপনি বড় কোনো ডিসপ্লে/মনিটরে ফটো টি দেখতে যাবেন। অথবা বড় পরিসরে প্রিন্ট করতে যাবেন। তারপরও বলা হয় যে 6 মেগা পিক্সেল যথেষ্ট বেশি। আপনি দেখবেন যে আইফোন ১৪ বাদে এর বাকি সকল ফোনে ১২ মেগা পিক্সেল করে ক্যামেরা রেজোলিউশন। আর আমরা জানিই যে আইফোনের ক্যামেরা কেমন।


সেন্সর (Sensor) 

ক্যামেরা সেন্সর হলো একটি ক্যামেরা এর সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ পার্ট। ইমেজ কোয়ালিটি কেমন হবে সেটার অধিকাংশই নির্ভর করে ক্যামেরা সেন্সর এর উপরে। ক্যামেরা সেন্সর যতো ভালো হবে ততই ঝকঝকে পরিষ্কার ইমেজ পাওয়া যাবে। সেন্সর বড় থাকলে রাতের ফটো অনেক ভালো আসবে। এখানে এখন আপনি কিভাবে বুঝবেন কোথায় সেন্সর এর ব্যাপারে বলা হচ্ছে। নিচে দেখুন, এখানে আমি আইফোন ১৪ এর একটা ক্যামেরার স্পেসিফকেশন দিলাম। 


"48 MP, f/1.8, 24mm (wide), 1/1.28", 1.22µm, dual pixel PDAF, sensor-shift OIS"


এখানে 1/1.28 দিয়ে সেন্সরের সাইজ বোঝানো হচ্ছে। বড় সেন্সর বোঝার জন্য মনে রাখা দরকার 1 ভাগ(/) এর পরে দশমিক সংখ্যাটি যতো ছোট হবে সেন্সরের সাইজ ততই বড়। আবার সেন্সরের পাশে 1.22µm এটা দিয়ে বোঝানো হচ্ছে একটা পিক্সেলের সাইজ কতো ছোট। এটাও যতো ছোট হবে ততই ভালো।


অ্যাপারচার (Aperture)

কিছু কিছু ফটো দেখে থাকবেন সাবজেক্ট পরিষ্কার এবং পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ড ঝাপসা। এটা মূলত অ্যাপারচার এর কাজ। DSLR ক্যামেরা গুলিতে লেন্স ঘুরিয়ে অ্যাপারচার কন্ট্রোল করা যায় তাই অনেক দূরের বস্তুতেও ফোকাস করা যায়। কিন্তু ফোনে যেহেতু এই ধরনের কোনো সুবিধা নেই তাই ফোনের জন্য অ্যাপারচার কন্ট্রোল সম্ভব হয় না। কিন্তু তারপরেও যেটুকু দেওয়া থাকে সেটা দিয়ে অনেক কিছু করা সম্ভব। f/1.8 এটা দিয়েই মূলত অ্যাপারচার বোঝানো হয়। f/ এর পরে সেন্সরের মতো দশমিক নাম্বার টি যতো ছোট হবে ততই ভালো।


ওআইএস (OIS)

স্পেসিফকেশনের সাথে OIS আছে কিনা সেটাও দেখে নেবেন। OIS হচ্ছে এমন একটি টেকনোলজি যেটা ভিডিও স্ট্যাবল এর কাজে আসে। যেমন ভিডিও করার সময় হাত এর অনেক কাপাকাপি আসে যেটা দুর করতে OIS সাহায্য করে। সাথে ছবি তুলার সময় কিছু ফটো হাত নরানোর ফলে ঝাপসা হয়ে যায় যা দুর করে।


একটি ভালো স্মার্টফোনের ক্যামেরার জন্য উপরের বিষয় গুলোতে গুরুত্ব দিলে আশাকরি যথেষ্ট হবে। ধন্যবাদ। TDBangla (টিডি বাংলা) এর সাথেই থাকুন।

avatar
+৩ টি ভোট
এখন স্মার্টফোন গুলোতে একাধিক ক্যামেরা থাকে কেন?
অনেককেই মনে করেন ফোনে যত বেশি ক্যামেরা থাকবে ছবি তত ভালো আসবে। কিন্তু মাল্টিপল ক্যামেরা দেওয়ার কারণ মোটেও এরকম নয়। মাল্টিপল ক্যামেরা দেওয়ার মূল কারণ হলো, মাল্টিপল ক্যামেরা একই ফোনে মাল্টিপল লেন্স ব্যবহারের সুবিধা করে দেয়। প্রফেশনাল ক্যামেরার ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন সিচুয়েশনে (যেমন ম্যাক্রো, জুম, আল্ট্রা ওয়াইড, পট্রেইড) একই ক্যামেরায় আলাদা আলাদা লেন্স ব্যবহার করা যায়। কিন্তু স্মার্টফোনের ক্যামেরার ক্ষেত্রে লেন্স পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তাই স্মার্টফোন এ আলাদা আলাদা লেন্স এর কাজ সম্পন্ন করতে ভিন্ন ভিন্ন লেন্স যুক্ত একাধিক ক্যামেরা দেওয়া হয়। যাতে ভিন্ন ভিন্ন সিচুয়েশনে ভিন্ন ভিন্ন লেন্স এর প্রয়োগ করা যায়। ক্যামেরার মোড সুইচ করার সাথে ফোনের ক্যামেরাও সুইচ হয়।
avatar
+৩ টি ভোট
অ্যান্ড্রয়েড রুট কি? রুট করলে কি ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়?

রুট, বাংলায় এর অর্থ শেখর। লিনাক্স সিস্টেমে রুট হচ্ছে ডিভাইস এর অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। এটা এমন একটি পারমিশন যা সিস্টেম ফাইলের মধ্যে যে কোনো পরিবর্তন করার অনুমতি দেয়। যেমন মনে করুন, নতুন ফোনের সাথে বিল্ড ইন কিছু অ্যাপ আসে, একটা নরমাল ফোনে চাইলেও আপনি এসব অ্যাপ আনইন্সটল করতে পারবেন না। এই অ্যাপগুলোও সিস্টেম ফাইলের অংশ। কিন্তু আপনার ফোনটি যদি রুট করা থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ঐ সিস্টেম অ্যাপ গুলোও আনইন্সটল করতে পারবেন।  এরকম অনেক কিছুই আছে যা আপনি আপনার নরমাল ফোনে তো কখনো কল্পনাও করতে পারেন না কিন্তু রুট ফোনে সম্ভব।


রুট ফোনের অতিরিক্ত সুবিধা সমুহ

  1. পারফরম্যান্স বাড়ানো: রুট পারমিশন এর সুবিধা নিয়ে ফোনের সিপিইউ ওভারক্লক করা, র্যাম ম্যানেজমেন্ট বেটার করা সম্ভব।
  2. কাস্টোমাইজেশ: যেহেতু রুট পারমিশন এর মাধ্যমে সিস্টেম ফাইল সমুহ পরিবর্তন করা সম্ভব তাই রুট এর সুবিধা নিয়ে সিস্টেম ফাইল পরিবর্তন করে ফোনের সফটওয়্যার এর লুক পরিবর্তন করা সম্ভব।
  3. ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো: রুট পারমিশন ব্যবহার করে ফোনের ব্যকগ্রাউন্ড এ যেসব অপ্রয়োজনীয় টাস্ক চলে সেগুলো বন্ধ করে ব্যাটারি ব্যাকাপ বেটার করা সম্ভব।
  4. ব্লটওয়্যার রিমুভ: ফোনের সাথে যেসব প্রি ইনস্টলড অ্যাপ আসে এগুলোকে ব্লটওয়্যার বলা হয়। যেহেতু এসব অ্যাপ সিস্টেম ফাইল এর অংশ তাই রুট পারমিশন নিয়ে এসব অ্যাপ ও রিমুভ করা সম্ভব।
  5. অ্যাডস ব্লকিং: অ্যাডস ব্লকিং অ্যাপ যেমন Adaway বা Adguard এর মতো অ্যাপ রুটেড ফোনে ব্যবহার করে বিভিন্ন অ্যাপ এর অ্যাডস ব্লক করা যায়।

এছাড়াও রুটেড ফোনে আরো অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।


রুট করলে যে ধরনের ক্ষতি হতে পারে

রুট ফোনের অনেক সুবিধার মাঝে কিছু অসুবিধাও আছে, যেমন:

  1. ফোন রুট করলে ফোনের অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি ইনভ্যালিড হয়ে যায়।
  2. ফোন রুট করার পর অফিসিয়াল কোনো আপডেট পাওয়া যায় না।
  3. সিস্টেম ফাইলের মধ্যে অবাঞ্চিত পরিবর্তনের ফলে ফোন সফট ব্রিক হয়ে যেতে পারে।
  4. কোনো স্পাইওয়্যার অ্যাপ রুট পারমিশন নিয়ে ফোন থেকে প্রাইভেট ডাটা চুরি করতে পারে।
  5. অনেক অ্যাপ বিশেষ করে অনেক ব্যাংকিং অ্যাপগুলো রুটেড ফোনে ব্যবহার করা যায় না।
avatar
+৩ টি ভোট
অ্যানড্রয়েড ফোনে ক্রোম এক্সটেনশন ব্যবহার করবো কিভাবে?

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ক্রোম এক্সটেনশন ব্যবহার করার জন্য বেস্ট সল্যুশন আমার কাছে KiWi Browser । এটা একটা ক্রোমিয়াম ব্রাউজার অর্থাৎ এটি গুগলের ক্রোম ব্রাউজার ইঞ্জিন ব্যবহার করে তৈরি। এটাতে গুগল ক্রোমের প্রায় সকল ফিচার উপস্থিত আছে এবং সাথে কিছু একট্রা ফিচার ও রয়েছে। আমি নিজেও সেকেন্ডারি ব্রাউজার হিসেবে এই ব্রাউজার ব্যবহার করি।

avatar
+৩ টি ভোট
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সেফ মোড দেখাচ্ছে, রিমুভ করবো কিভাবে?

আপনি হয়তো ভুলবশত কোনোভাবে ফোনের রিবুট/রিস্টার্ট অপশন লগ প্রেস করে সেফ মোডে বুট করে ফেলেছেন। এটা নিয়ে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সেফ মোড এক্সিট করলেই আবার ফোন আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।


সেফ মোড রিমুভ করার জন্য সিম্পলি আপনার ফোন একবার রিবুট/রিস্টার্ট করুন তাহলেই ফোন আবার নরমাল মোডে ফিরে আসবে।

avatar
+৪ টি ভোট
অ্যানড্রয়েড ফোনের ডেভেলপার অপশন কি? কিভাবে এটি চালু করা যায়?
স্টক অ্যান্ড্রয়েড চালিত স্মারটফোন গুলোতে ডেভলপার অপশন এনাবল করার জন্য নিচের স্টেপ ফলো করুন।

প্রথমে ফোনের Settings থেকে About Phone এ গিয়ে Build Number অপশনটি খুঁজে বের করে সেটাতে সাত বার ট্যাপ করুন।
ট্যাপ করার পর ফোনের পিন দিন তাহলেই ডেভলপার অপশন অন হয়ে যাবে।
এনাবল করার পর Settings থেকো System Settings অথবা Settings থেকে Additional Settings এর মধ্যে ডেভলপার অপশন খুঁজে পাবেন।

বিঃদ্রঃ কিছু কিছু ফোনর ক্ষেত্রে Build Number অপশনটি About Phone>>Android Version এর মধ্যে থাকে। 

তবে সবচেয়ে সহজ উপায়, যেটা সকল ফোনের ক্ষেত্রে কাজ করবে আশাকরি। তা হলো; Settings থেকে সার্চ করতে হবে Build Number কিছু কিছু ফোনের জন্য Software version । সার্চ করার পরে সেখানে গিয়ে ৭ বার একটানা ক্লিক করুন। সিকিউরিটির জন্য যদি ফোন লক আসে তবে সেটাও দিয়ে দিন এবার ফিরে এসে Developer Option লিখে সার্চ করলেই ডেভেলপার অপশন পেয়ে যাবেন।
একটা প্রশ্ন করে নিজে জানুন অন্যকে জানতে সহায়তা করুন

২৮৭ টি প্রশ্ন

২৭৬ টি উত্তর

২৯ টি মন্তব্য

৪৫ জন সদস্য

এই মাসের সেরা সদস্যগন

  1. avatar

সাম্প্রতিক ব্যাজ সমুহ

alaminhossain ১৯ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
whoever ১৫ ৬৩ ২২৭ একটি ব্যাজ পেয়েছেন
তান একটি ব্যাজ পেয়েছেন
তান একটি ব্যাজ পেয়েছেন
তান একটি ব্যাজ পেয়েছেন
...